সেই যে ফেসবুক থেকে তথ্য হাতিয়ে নির্বাচনে কাজে লাগানোর ‘কেমব্রিজ অ্যানালিটিকা’ কেলেঙ্কারি থেকে জাকারবার্গের বেকায়দায় পড়া শুরু, এরপর থেকে ফেসবুক-সংশ্লিষ্ট নানা বিষয়ে বেশ ঝামেলার মধ্য দিয়েই যেতে হচ্ছে তাঁকে। মার্কিন শুনানিতে হাজিরার পাশাপাশি প্রাইভেসি-বিষয়ক নানা সমালোচনার মুখে পড়তে হচ্ছে তাঁকে। তবে ফেসবুকের বিরুদ্ধে বড় অভিযোগ উঠছে ভুয়া খবর ছড়ানো বন্ধ করা নিয়ে এর ভূমিকা সম্পর্কে।
সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ফেসবুক কর্তৃপক্ষ পুরোপুরি ভুয়া খবর বন্ধ করতে চাইছে না। সম্প্রতি ফেসবুকে ভুয়া খবর ছড়ানো নিয়ে এমনই এক মন্তব্য করে বসেছেন জাকারবার্গ। তাঁর মন্তব্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া হওয়ায় তা পরিষ্কার করে ব্যাখ্যা দিতে হয়েছে ফেসবুকের প্রধান নির্বাহীকে।
গতকাল বুধবার প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট রিকোডের কারা সুইসারকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জাকারবার্গ বলেন, ফেসবুক প্ল্যাটফর্মে বিতর্কিত ভুয়া তথ্য হলেও হলোকাস্ট অস্বীকারের মতো বিষয়গুলো রাখা হবে। তিনি উদাহরণ হিসেবে হলোকাস্টের কথা বলেন। হলোকাস্ট হচ্ছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ইহুদি ধর্মাবলম্বীদের ওপর চালানো গণহত্যা।
জাকারবার্গ বলেন, ফেসবুক প্ল্যাটফর্মে কন্সপাইরেসি থিওরি বা ষড়যন্ত্র তত্ত্ব থাকবে। ফেসবুক এগুলো সরাবে না। বড়জোর এগুলো যাতে বেশি মানুষের কাছে না যেতে পারে, তার ব্যবস্থা নেবে।
জাকারবার্গ বলেন, ‘দিন শেষে বিতর্কিত পোস্টগুলো ফেসবুক সরাবে না। কারণ, একেক মানুষের কাছে একেক জিনিস ভুল মনে হতে পারে। আমার মনে হয় না, তারা ইচ্ছাকৃতভাবে এ ধরনের ভুল করে।’
জাকারবার্গের ওই মন্তব্যে গণমাধ্যম, বেসামরিক অধিকার রক্ষা গ্রুপগুলোসহ অনেক ফেসবুক ব্যবহারকারীর নিন্দা কুড়িয়েছে।
অনেকেই বলেন, ফেসবুকের নীতি ও নৈতিকতা বাধ্যবাধকতা থাকা উচিত।
ইনফোওয়্যার্স নামের একটি ষড়যন্ত্র তত্ত্ব প্রকাশিত সাইটের কনটেন্ট ফেসবুকে রাখার বিষয়টি নিশ্চিত করার পরে জাকারবার্গ রিকোডকে সাক্ষাৎকার দেন। ওই সাইটের বিরুদ্ধে নানা ভুয়া খবর ছড়ানোর অভিযোগ রয়েছে।
জাকারবার্গ তাঁর বক্তব্য পরিষ্কার করে বলেছেন, ভবিষ্যতে যদি আসন্ন সহিংসতার ঘটানোর মতো কোনো পোস্ট থাকে, তবে তা সরাবে ফেসবুক। তবে তা যদি সন্দেহমূলক হয়, তবে তা বিবেচনা করা হবে। পার্থক্য নির্ণয় করতে থার্ড পার্টির সহায়তা নেবে তারা।
ফেসবুক তাদের এক বিবৃতিতে বলেছে, ভুয়া তথ্য ফেসবুক থেকে সরিয়ে ফেলার চাইতে তা ছড়ানো ঠেকানোর বিষয়টি মুক্ত বাক্স্বাধীনতা, নিরাপত্তা ও যথাযথ সম্প্রদায়ের মধ্যে সঠিক ভারসাম্য দরকার। কিছু ভুয়া তথ্য শারীরিক ক্ষতির কারণ হতে পারে। এসব কনটেন্ট সরানোর নীতিমালা হচ্ছে।
নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, স্থানীয় সহযোগীরা যদি কোনো কনটেন্টকে ফ্ল্যাগ দেখায় বা সহিংসতার জন্য দায়ী মনে করে বা ভুয়া বলে চিহ্নিত করে, তবে তা সরিয়ে নেবে ফেসবুক। মিয়ানমার ও শ্রীলঙ্কায় এমন কোন স্থানীয় সহযোগীর সঙ্গে কাজ করা হবে, তা জানায়নি ফেসবুক।
সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ফেসবুক কর্তৃপক্ষ পুরোপুরি ভুয়া খবর বন্ধ করতে চাইছে না। সম্প্রতি ফেসবুকে ভুয়া খবর ছড়ানো নিয়ে এমনই এক মন্তব্য করে বসেছেন জাকারবার্গ। তাঁর মন্তব্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া হওয়ায় তা পরিষ্কার করে ব্যাখ্যা দিতে হয়েছে ফেসবুকের প্রধান নির্বাহীকে।
গতকাল বুধবার প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট রিকোডের কারা সুইসারকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জাকারবার্গ বলেন, ফেসবুক প্ল্যাটফর্মে বিতর্কিত ভুয়া তথ্য হলেও হলোকাস্ট অস্বীকারের মতো বিষয়গুলো রাখা হবে। তিনি উদাহরণ হিসেবে হলোকাস্টের কথা বলেন। হলোকাস্ট হচ্ছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ইহুদি ধর্মাবলম্বীদের ওপর চালানো গণহত্যা।
জাকারবার্গ বলেন, ফেসবুক প্ল্যাটফর্মে কন্সপাইরেসি থিওরি বা ষড়যন্ত্র তত্ত্ব থাকবে। ফেসবুক এগুলো সরাবে না। বড়জোর এগুলো যাতে বেশি মানুষের কাছে না যেতে পারে, তার ব্যবস্থা নেবে।
জাকারবার্গ বলেন, ‘দিন শেষে বিতর্কিত পোস্টগুলো ফেসবুক সরাবে না। কারণ, একেক মানুষের কাছে একেক জিনিস ভুল মনে হতে পারে। আমার মনে হয় না, তারা ইচ্ছাকৃতভাবে এ ধরনের ভুল করে।’
জাকারবার্গের ওই মন্তব্যে গণমাধ্যম, বেসামরিক অধিকার রক্ষা গ্রুপগুলোসহ অনেক ফেসবুক ব্যবহারকারীর নিন্দা কুড়িয়েছে।
অনেকেই বলেন, ফেসবুকের নীতি ও নৈতিকতা বাধ্যবাধকতা থাকা উচিত।
ইনফোওয়্যার্স নামের একটি ষড়যন্ত্র তত্ত্ব প্রকাশিত সাইটের কনটেন্ট ফেসবুকে রাখার বিষয়টি নিশ্চিত করার পরে জাকারবার্গ রিকোডকে সাক্ষাৎকার দেন। ওই সাইটের বিরুদ্ধে নানা ভুয়া খবর ছড়ানোর অভিযোগ রয়েছে।
জাকারবার্গ তাঁর বক্তব্য পরিষ্কার করে বলেছেন, ভবিষ্যতে যদি আসন্ন সহিংসতার ঘটানোর মতো কোনো পোস্ট থাকে, তবে তা সরাবে ফেসবুক। তবে তা যদি সন্দেহমূলক হয়, তবে তা বিবেচনা করা হবে। পার্থক্য নির্ণয় করতে থার্ড পার্টির সহায়তা নেবে তারা।
ফেসবুক তাদের এক বিবৃতিতে বলেছে, ভুয়া তথ্য ফেসবুক থেকে সরিয়ে ফেলার চাইতে তা ছড়ানো ঠেকানোর বিষয়টি মুক্ত বাক্স্বাধীনতা, নিরাপত্তা ও যথাযথ সম্প্রদায়ের মধ্যে সঠিক ভারসাম্য দরকার। কিছু ভুয়া তথ্য শারীরিক ক্ষতির কারণ হতে পারে। এসব কনটেন্ট সরানোর নীতিমালা হচ্ছে।
নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, স্থানীয় সহযোগীরা যদি কোনো কনটেন্টকে ফ্ল্যাগ দেখায় বা সহিংসতার জন্য দায়ী মনে করে বা ভুয়া বলে চিহ্নিত করে, তবে তা সরিয়ে নেবে ফেসবুক। মিয়ানমার ও শ্রীলঙ্কায় এমন কোন স্থানীয় সহযোগীর সঙ্গে কাজ করা হবে, তা জানায়নি ফেসবুক।
0 Comments