বেশ কয়েক বছর ধরেই সহজে ভাঁজ করা যাবে—এমন ডিসপ্লেযুক্ত স্মার্টফোনের কথা শোনা যাচ্ছে। এত দিন তা ছিল শুধু গুঞ্জন। বাজারে এ ধরনের স্মার্টফোন দেখার সুযোগ মিলতে পারে আগামী বছর। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিষ্ঠান স্যামসাং নতুন এ ডিসপ্লে তৈরিতে এগিয়ে।
শিগগিরই নমনীয় ডিসপ্লেযুক্ত গ্যালাক্সি ফোন বাজারে ছাড়তে পারে তারা। বাজার বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, ভাঁজযুক্ত স্মার্টফোনের বাজারে স্যামসাংকে টেক্কা দিতে চেষ্টা করবে চীনের প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে। তারাও ভাঁজ করার সুবিধাযুক্ত স্মার্টফোন বাজারে আনছে। ২০১৮ সাল যদি হয় নচযুক্ত স্মার্টফোন প্রযুক্তির, তবে ২০১৯ সাল হবে ফোল্ডেবল বা ভাঁজ করা প্রযুক্তির।
প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা বলেন, বর্তমানে অনেক স্মার্টফোনকে কারিগরিভাবে ভাঁজ করার সুবিধাযুক্ত বলা যায়। বিশেষ করে ওএলইডি প্যানেল নমনীয় স্তরে তৈরি হয়। প্রযুক্তি প্রদর্শনীগুলোতে এ ধরনের ডিসপ্লে দেখানো হয়। এলজি যেমন জিফ্লেক্স নামের একটি স্মার্টফোন এনেছে, যা কিছুটা বাঁকানো যায়। পুরোপুরি নমনীয় বা ভাঁজ করা ফোনের দেখা এখনো মেলেনি।
পুরোপুরি ভাঁজ করার সুবিধাযুক্ত স্মার্টফোন তৈরিতে অনেক দূর এগিয়েছে স্যামসাং। প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা নতুন স্মার্টফোন আনার ইঙ্গিতও দিয়েছেন। স্যামসাংকে ভাঁজ করা ফোনের বাজারে টেক্কা দিতে হুয়াওয়ে চীনের ডিসপ্লে নির্মাতা বিওইর সঙ্গে চুক্তি করেছে।
প্রযুক্তি সাইট ভার্জের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, ভাঁজযোগ্য স্মার্টফোনের চীনা প্রতিষ্ঠান বিওইর নমনীয় পর্দা ব্যবহার করতে যাচ্ছে হুয়াওয়ে। এই পর্দা দিয়ে সীমিত পরিমাণে স্মার্টফোন বানানোর পরিকল্পনা রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির। বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, সামনের বছরের শুরুতেই ভাঁজযোগ্য স্মার্টফোন বাজারে আনতে পারে হুয়াওয়ে।
বেইজিং ওরিয়েন্টাল ইলেকট্রনিকস নামে পরিচিত বিওই। ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানটি সাম্প্রতিক সময়ে দ্রুত বেড়েছে পর্দা ব্যবসায়। ইতিমধ্যে অ্যাপল আইফোনের জন্য কিছুসংখ্যক এলসিডি পর্দা সরবরাহ করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এবার ওএলইডি উৎপাদন এবং উদ্ভাবনের দিকে নজর দিচ্ছে তারা।
বাজার বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, স্যামসাংয়ের তৈরি ভাঁজ করা স্মার্টফোনের দাম ২ হাজার মার্কিন ডলারের মতো হতে পারে। সে তুলনায় কম দামের ফোন তৈরি করবে চীনের প্রতিষ্ঠানটি।
শিগগিরই নমনীয় ডিসপ্লেযুক্ত গ্যালাক্সি ফোন বাজারে ছাড়তে পারে তারা। বাজার বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, ভাঁজযুক্ত স্মার্টফোনের বাজারে স্যামসাংকে টেক্কা দিতে চেষ্টা করবে চীনের প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে। তারাও ভাঁজ করার সুবিধাযুক্ত স্মার্টফোন বাজারে আনছে। ২০১৮ সাল যদি হয় নচযুক্ত স্মার্টফোন প্রযুক্তির, তবে ২০১৯ সাল হবে ফোল্ডেবল বা ভাঁজ করা প্রযুক্তির।
প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা বলেন, বর্তমানে অনেক স্মার্টফোনকে কারিগরিভাবে ভাঁজ করার সুবিধাযুক্ত বলা যায়। বিশেষ করে ওএলইডি প্যানেল নমনীয় স্তরে তৈরি হয়। প্রযুক্তি প্রদর্শনীগুলোতে এ ধরনের ডিসপ্লে দেখানো হয়। এলজি যেমন জিফ্লেক্স নামের একটি স্মার্টফোন এনেছে, যা কিছুটা বাঁকানো যায়। পুরোপুরি নমনীয় বা ভাঁজ করা ফোনের দেখা এখনো মেলেনি।
পুরোপুরি ভাঁজ করার সুবিধাযুক্ত স্মার্টফোন তৈরিতে অনেক দূর এগিয়েছে স্যামসাং। প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা নতুন স্মার্টফোন আনার ইঙ্গিতও দিয়েছেন। স্যামসাংকে ভাঁজ করা ফোনের বাজারে টেক্কা দিতে হুয়াওয়ে চীনের ডিসপ্লে নির্মাতা বিওইর সঙ্গে চুক্তি করেছে।
প্রযুক্তি সাইট ভার্জের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, ভাঁজযোগ্য স্মার্টফোনের চীনা প্রতিষ্ঠান বিওইর নমনীয় পর্দা ব্যবহার করতে যাচ্ছে হুয়াওয়ে। এই পর্দা দিয়ে সীমিত পরিমাণে স্মার্টফোন বানানোর পরিকল্পনা রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির। বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, সামনের বছরের শুরুতেই ভাঁজযোগ্য স্মার্টফোন বাজারে আনতে পারে হুয়াওয়ে।
বেইজিং ওরিয়েন্টাল ইলেকট্রনিকস নামে পরিচিত বিওই। ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানটি সাম্প্রতিক সময়ে দ্রুত বেড়েছে পর্দা ব্যবসায়। ইতিমধ্যে অ্যাপল আইফোনের জন্য কিছুসংখ্যক এলসিডি পর্দা সরবরাহ করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এবার ওএলইডি উৎপাদন এবং উদ্ভাবনের দিকে নজর দিচ্ছে তারা।
বাজার বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, স্যামসাংয়ের তৈরি ভাঁজ করা স্মার্টফোনের দাম ২ হাজার মার্কিন ডলারের মতো হতে পারে। সে তুলনায় কম দামের ফোন তৈরি করবে চীনের প্রতিষ্ঠানটি।
0 Comments