ধূমপান ছেড়ে দিতে চাইলেও অনেকেই নানা কারণে ছাড়তে পারছেন না। ধূমপান বাদ দেওয়ার কয়েক দিন পরই আবার ফুঁকতে শুরু করে দেন। ধূমপান ছাড়তে যেমন তীব্র মানসিক শক্তি দরকার, তেমনি কিছু খাদ্যাভ্যাস ধূমপান ছাড়তে সাহায্য করতে পারে। মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা, উদ্বেগের মতো সমস্যাগুলো কাটাতে অনেকে ধূমপানে আসক্ত হয়ে পড়েন।
তামাকে থাকা নিকোটিন যে আসক্তি তৈরি করে, তা থেকে সহজে মুক্তি মেলে না। কিন্তু কিছু প্রাকৃতিক উপায়ে কার্যকরভাবে ধূমপান থেকে নিজেকে দূরে রাখা যায়। জেনে নিন কয়েকটি কার্যকর উপায়:
পানি
শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদান দূর করে ফেলতে পানি সবচেয়ে কার্যকর। এটি ধূমপান থেকে মুক্তি দিতে সরাসরি সাহায্য করে। প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং শরীর থেকে নিকোটিনের প্রভাব কাটতে থাকে। যখনই ধূমপানের ইচ্ছা হবে, তখনই ১-২ গ্লাস পানি পান করুন।
মুলা
নিকোটিনযুক্ত সিগারেট খাওয়ার ফলে শরীরে যে অম্ল ভাব সৃষ্টি হয়, মুলা খেলে এতে প্রভাব পড়ে। মুলার জুস করে তাতে মধু মিশিয়ে খেল ভালো ফল পাওয়া যায়।
ওটস
শরীর থেকে ক্ষতিকর বিষাক্ত পদার্থ দূর করে দিতে পার ওটস। এতে ধূমপানের ইচ্ছা কমে। দুই কাপ পানি ফুটিয়ে তাতে দুই চা চামচ ওটস মিশিয়ে সারা রাত রাখুন। সকালে আবার ওই ওটসের মিশ্রণ গরম করে পান করুন। নিয়মিত এভাবে খেলে শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর হবে এবং ধূমপানের ইচ্ছা কমবে।
মধু
মধু পুষ্টিগুণে ভরপুর। শরীর থেকে নিকোটিনের প্রভাব কাটাতে এবং ধূমপানের আসক্তি দূর করতে মধু দারুণ ভূমিকা রাখতে পারে। এতে দরকারি ভিটামিন, এনজাইম, প্রোটিন আছে, যা ধূমপানের অভ্যাস থেকে মুক্ত থাকতে সাহায্য করে।
জিনসেং
এক চামচ জিনসেং পাউডার জুসে বা সুপে মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে খেলে সারা দিনের জন্য সিগারেট খাওয়ার ইচ্ছা চলে যায়। ফলে নেশার ফাঁস ধীরে ধীরে আলগা হতে শুরু করে।
আদা
ধূমপান ছাড়তে আদা কাজে লাগতে পারে। এতে উপস্থিত বেশ কিছু উপাদান নানাভাবে সিগারেট খাওয়ার ইচ্ছাকে দমিয়ে দেয়। আদা চা বা কাঁচা আদা খেতে পারেন।
মরিচের গুঁড়া
নিয়মিত মরিচের গুঁড়া যদি খাওয়া যায়, তাহলে ফুসফুসের ক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। একই সঙ্গে ধূমপানের ইচ্ছাও কমতে থাকে। খাবারের মধ্যে বা এক গ্লাস পানিতে অল্প পরিমাণ মরিচের গুঁড়া ফেলে সেই পানি পান করলে দারুণ উপকার পাওয়া যেতে পারে।
আঙুরের রস
ধূমপান ছাড়তে আঙুরের রসও দারুণ কার্যকর। ধূমপানের ফলে শরীরে যে ক্ষতিকর র্যাডিকেলস তৈরি হয়, তার প্রভাব কাটাতে আঙুরের রস খেতে পারেন। ফুসফুসের ক্ষতি কমায় এ জুস।
তামাকে থাকা নিকোটিন যে আসক্তি তৈরি করে, তা থেকে সহজে মুক্তি মেলে না। কিন্তু কিছু প্রাকৃতিক উপায়ে কার্যকরভাবে ধূমপান থেকে নিজেকে দূরে রাখা যায়। জেনে নিন কয়েকটি কার্যকর উপায়:
পানি
শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদান দূর করে ফেলতে পানি সবচেয়ে কার্যকর। এটি ধূমপান থেকে মুক্তি দিতে সরাসরি সাহায্য করে। প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং শরীর থেকে নিকোটিনের প্রভাব কাটতে থাকে। যখনই ধূমপানের ইচ্ছা হবে, তখনই ১-২ গ্লাস পানি পান করুন।
মুলা
নিকোটিনযুক্ত সিগারেট খাওয়ার ফলে শরীরে যে অম্ল ভাব সৃষ্টি হয়, মুলা খেলে এতে প্রভাব পড়ে। মুলার জুস করে তাতে মধু মিশিয়ে খেল ভালো ফল পাওয়া যায়।
ওটস
শরীর থেকে ক্ষতিকর বিষাক্ত পদার্থ দূর করে দিতে পার ওটস। এতে ধূমপানের ইচ্ছা কমে। দুই কাপ পানি ফুটিয়ে তাতে দুই চা চামচ ওটস মিশিয়ে সারা রাত রাখুন। সকালে আবার ওই ওটসের মিশ্রণ গরম করে পান করুন। নিয়মিত এভাবে খেলে শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর হবে এবং ধূমপানের ইচ্ছা কমবে।
মধু
মধু পুষ্টিগুণে ভরপুর। শরীর থেকে নিকোটিনের প্রভাব কাটাতে এবং ধূমপানের আসক্তি দূর করতে মধু দারুণ ভূমিকা রাখতে পারে। এতে দরকারি ভিটামিন, এনজাইম, প্রোটিন আছে, যা ধূমপানের অভ্যাস থেকে মুক্ত থাকতে সাহায্য করে।
জিনসেং
এক চামচ জিনসেং পাউডার জুসে বা সুপে মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে খেলে সারা দিনের জন্য সিগারেট খাওয়ার ইচ্ছা চলে যায়। ফলে নেশার ফাঁস ধীরে ধীরে আলগা হতে শুরু করে।
আদা
ধূমপান ছাড়তে আদা কাজে লাগতে পারে। এতে উপস্থিত বেশ কিছু উপাদান নানাভাবে সিগারেট খাওয়ার ইচ্ছাকে দমিয়ে দেয়। আদা চা বা কাঁচা আদা খেতে পারেন।
মরিচের গুঁড়া
নিয়মিত মরিচের গুঁড়া যদি খাওয়া যায়, তাহলে ফুসফুসের ক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। একই সঙ্গে ধূমপানের ইচ্ছাও কমতে থাকে। খাবারের মধ্যে বা এক গ্লাস পানিতে অল্প পরিমাণ মরিচের গুঁড়া ফেলে সেই পানি পান করলে দারুণ উপকার পাওয়া যেতে পারে।
আঙুরের রস
ধূমপান ছাড়তে আঙুরের রসও দারুণ কার্যকর। ধূমপানের ফলে শরীরে যে ক্ষতিকর র্যাডিকেলস তৈরি হয়, তার প্রভাব কাটাতে আঙুরের রস খেতে পারেন। ফুসফুসের ক্ষতি কমায় এ জুস।
0 Comments