আপনি কি ফেসবুক মেসেঞ্জারে যা আসে, ওতেই বিশ্বাস করেন? ফেসবুক মেসেঞ্জারে আসা সব লিংক কিন্তু সুবিধার নয়। এসব লিংকে ক্লিক করলে আপনার সর্বনাশ হতে পারে। চুরি হয়ে যেতে পারে আপনার আইডি-পাসওয়ার্ডসহ গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। সাইবার দুর্বৃত্তরা আপনার মেসেঞ্জারে প্রতারণাপূর্ণ লিংক বা স্ক্যাম পাঠাচ্ছে বলে সতর্ক করেছে মার্কিন কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা এফবিআই। মেসেঞ্জারে আসা ভিডিও লিংকে ক্লিক করানোর জন্য নানা কৌশল নেওয়া হয়।
মেসেঞ্জারে আসা বার্তার মধ্যে একটি লিংক থাকে, যাতে ক্লিক করলে আপনি এমন একটি পেজে চলে যাবেন, যা দেখতে ফেসবুক লগ ইন পেজের মতো। এই পেজ নিয়ন্ত্রণ করে সাইবার দুর্বৃত্তরা। এই পেজে আইডি পাসওয়ার্ড চাওয়া হয়। নতুন করে আইডি পাসওয়ার্ড দিলেই তা সাইবার দুর্বৃত্তদের হাতে চলে যায়। এভাবে ফেসবুক হ্যাক হয়ে যায়।
এফবিআইয়ের পোর্টল্যান্ড অফিস এ সতর্কতা জারি করেছে। তারা বলছে, মেসেঞ্জার প্ল্যাটফর্মের পাশাপাশি অন্যান্য মেসেজিং প্ল্যাটফর্মের ক্ষেত্রেও ভুয়া লিংকে ক্লিক করলে বিপদ ঘটতে পারে।
এফবিআইয়ের একজন সদস্য তাঁর ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে বলেন, তাঁর কাছে এক বন্ধু বার্তা পাঠায়, যাতে একটি ভিডিও লিংক ছিল, যাতে বলা হয়, ‘তোমাকে ভিডিওতে দেখলাম। এটা কি তুমি?’ এভাবেই ওই ভিডিওতে ক্লিক করতে প্রলুব্ধ করা হয়।
এফবিআইয়ের ওই সদস্য বলেন, মেসেঞ্জারে ওই বার্তা দেখে তাঁর সন্দেহ হয়। তিনি ওই লিংকে ক্লিক করেননি। পরের দিন তাঁর বন্ধু ফোন করে জানান, তাঁর ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়েছে। ওই অ্যাকাউন্ট থেকে আসা কোনো লিংকে ক্লিক করতে সতর্ক করে দেন তিনি। কারণ, তাতে কম্পিউটার ভাইরাস রয়েছে।
এফবিআই সতর্ক করে বলেছে, ফেসবুক বা অন্য কোনো কাছের বন্ধুর কাছ থেকে আসা লিংকে ক্লিক করার আগে সতর্ক থাকুন। অ্যাপের বাইরে তাঁর সঙ্গে কথা বলে জেনে নিন, লিংকটি আসলে কিসের। প্রকৃত বার্তা না হলে যেকোনো ভুয়া লিংকে ক্লিক করবেন না। যদি কোনো অ্যাকাউন্ট সম্পর্কে সন্দেহ জাগে, তবে ফেসবুকে সে অ্যাকাউন্ট সম্পর্কে রিপোর্ট করুন।
যুক্তরাষ্ট্রের অলাভজনক প্রতিষ্ঠান বেটার বিজনেস ব্যুরো (বিবিবি) সতর্ক করে বলেছে, ফেসবুক মেসেঞ্জারে প্রতারকদের আনাগোনা বেড়েছে। তারা এ প্ল্যাটফর্মে নানা প্রতারণার ফাঁদ পেতেছে। বিবিবি অনলাইনের প্রতিবেদনে জানানো হয়, মেসেঞ্জার ব্যবহার করে অর্থ হাতিয়ে নিতে স্ক্যামাররা নানা কৌশলের আশ্রয় নিচ্ছে। এ ক্ষেত্রে তারা বন্ধু, পরিবার বা নিকটাত্মীয়ের ছদ্মবেশ নিচ্ছে।
বিবিবির বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্ক্যামাররা এখন দুটি বিষয়কে গুরুত্ব দিচ্ছে। একটি হচ্ছে প্রতারণা করে আইডি পাসওয়ার্ড হাতিয়ে অ্যাকাউন্ট হ্যাক করা এবং আরেকটি হচ্ছে ছবি ও ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করে হুবহু একই রকম প্রোফাইল তৈরি করা। দুভাবেই সাইবার দুর্বৃত্তরা আপনাকে বিশ্বাসযোগ্য বার্তা পাঠানোর চেষ্টা করে।
ফেসবুকে স্ক্যাম বা অন্যান্য বিষয়ে পরামর্শের জন্য https://www.messenger.com/privacy-safety-controls পড়তে পারেন।
মেসেঞ্জারে আসা বার্তার মধ্যে একটি লিংক থাকে, যাতে ক্লিক করলে আপনি এমন একটি পেজে চলে যাবেন, যা দেখতে ফেসবুক লগ ইন পেজের মতো। এই পেজ নিয়ন্ত্রণ করে সাইবার দুর্বৃত্তরা। এই পেজে আইডি পাসওয়ার্ড চাওয়া হয়। নতুন করে আইডি পাসওয়ার্ড দিলেই তা সাইবার দুর্বৃত্তদের হাতে চলে যায়। এভাবে ফেসবুক হ্যাক হয়ে যায়।
এফবিআইয়ের পোর্টল্যান্ড অফিস এ সতর্কতা জারি করেছে। তারা বলছে, মেসেঞ্জার প্ল্যাটফর্মের পাশাপাশি অন্যান্য মেসেজিং প্ল্যাটফর্মের ক্ষেত্রেও ভুয়া লিংকে ক্লিক করলে বিপদ ঘটতে পারে।
এফবিআইয়ের একজন সদস্য তাঁর ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে বলেন, তাঁর কাছে এক বন্ধু বার্তা পাঠায়, যাতে একটি ভিডিও লিংক ছিল, যাতে বলা হয়, ‘তোমাকে ভিডিওতে দেখলাম। এটা কি তুমি?’ এভাবেই ওই ভিডিওতে ক্লিক করতে প্রলুব্ধ করা হয়।
এফবিআইয়ের ওই সদস্য বলেন, মেসেঞ্জারে ওই বার্তা দেখে তাঁর সন্দেহ হয়। তিনি ওই লিংকে ক্লিক করেননি। পরের দিন তাঁর বন্ধু ফোন করে জানান, তাঁর ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়েছে। ওই অ্যাকাউন্ট থেকে আসা কোনো লিংকে ক্লিক করতে সতর্ক করে দেন তিনি। কারণ, তাতে কম্পিউটার ভাইরাস রয়েছে।
এফবিআই সতর্ক করে বলেছে, ফেসবুক বা অন্য কোনো কাছের বন্ধুর কাছ থেকে আসা লিংকে ক্লিক করার আগে সতর্ক থাকুন। অ্যাপের বাইরে তাঁর সঙ্গে কথা বলে জেনে নিন, লিংকটি আসলে কিসের। প্রকৃত বার্তা না হলে যেকোনো ভুয়া লিংকে ক্লিক করবেন না। যদি কোনো অ্যাকাউন্ট সম্পর্কে সন্দেহ জাগে, তবে ফেসবুকে সে অ্যাকাউন্ট সম্পর্কে রিপোর্ট করুন।
যুক্তরাষ্ট্রের অলাভজনক প্রতিষ্ঠান বেটার বিজনেস ব্যুরো (বিবিবি) সতর্ক করে বলেছে, ফেসবুক মেসেঞ্জারে প্রতারকদের আনাগোনা বেড়েছে। তারা এ প্ল্যাটফর্মে নানা প্রতারণার ফাঁদ পেতেছে। বিবিবি অনলাইনের প্রতিবেদনে জানানো হয়, মেসেঞ্জার ব্যবহার করে অর্থ হাতিয়ে নিতে স্ক্যামাররা নানা কৌশলের আশ্রয় নিচ্ছে। এ ক্ষেত্রে তারা বন্ধু, পরিবার বা নিকটাত্মীয়ের ছদ্মবেশ নিচ্ছে।
বিবিবির বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্ক্যামাররা এখন দুটি বিষয়কে গুরুত্ব দিচ্ছে। একটি হচ্ছে প্রতারণা করে আইডি পাসওয়ার্ড হাতিয়ে অ্যাকাউন্ট হ্যাক করা এবং আরেকটি হচ্ছে ছবি ও ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করে হুবহু একই রকম প্রোফাইল তৈরি করা। দুভাবেই সাইবার দুর্বৃত্তরা আপনাকে বিশ্বাসযোগ্য বার্তা পাঠানোর চেষ্টা করে।
ফেসবুকে স্ক্যাম বা অন্যান্য বিষয়ে পরামর্শের জন্য https://www.messenger.com/privacy-safety-controls পড়তে পারেন।
0 Comments