যে কোনো কর্মক্ষেত্রেই আপনার কখনো এমন পরিস্থিতি আসতে পারে, যেখানে সঙ্গত
কারণে আপনার বসের সঙ্গে দ্বিমত তৈরি হতে পারে। আর এক্ষেত্রে অনেকেই নিজের
মতামত প্রকাশ করতে প্রচণ্ড মানসিক চাপের মাঝে পড়েন। বস যেখানে সঠিক বিষয়টি
অনুধাবন করতে পারছেন না, সেখানে আপনার কি নিজের মতটি প্রকাশ করা উচিত? এ
লেখায় রয়েছে এ বিষয়ে কয়েকটি পরামর্শ। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে
ইউবিউটি।
১. ঝুঁকি জেনে নিন
২. অপেক্ষা করুন
৩. লক্ষ্য যখন একই
৪. অনুমতি নিয়ে নিন
৫. সিদ্ধান্ত দেবেন না
৬. অবস্থান স্মরণ করিয়ে দিন
১. ঝুঁকি জেনে নিন
প্রথম কথা হলো আপনার ঝুঁকি জেনে নিন। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মানুষ চিন্তা করে জোর গলায় কোনো বিষয় বললে কী হতে পারে? আর এ বিষয়টির ঝুঁকি জেনে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ কোনো বিষয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করার ফলে যদি আপনার কারো সঙ্গে শত্রুতা তৈরি হয় তাহলে সে মতামত প্রকাশ না করাই ভালো। কিন্তু সব সময় সে পরিস্থিতি থাকে না। প্রায়ই অপর পক্ষ আপনার বক্তব্যকে সাদরে গ্রহণ করতে পারে।
২. অপেক্ষা করুন
সব সময় সব কথা বলার প্রয়োজন হয় না। আপনি যদি কোনো একটি বিষয় নিয়ে দ্বিমত পোষণ করতে চান তাহলে সঠিক প্রসঙ্গের অপেক্ষা করুন। যে সময় সে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হচ্ছে, সে সময়েই নিজের মতামত জানান।
৩. লক্ষ্য যখন একই
আপনি এবং আপনার বস উভয়েই যদি একই লক্ষ্যের দিকে মনোযোগী থাকেন তাহলে আপনার নিজস্ব মতামতের বিষয়টি উল্লেখ করার সময় তা জানিয়ে দিন। এতে আপনার মতামত যে কাজটি আরও সহজ করবে তা মনে করিয়ে দিন।
৪. অনুমতি নিয়ে নিন
আপনি দ্বিমত পোষণ করার আগে তা করা যাবে কি না, জেনে নিন। এক্ষেত্রে তিনি যদি বিষয়টিতে অনুমতি দেন তাহলে এতে আর কোনো সমস্যা থাকার কথা নয়।
৫. সিদ্ধান্ত দেবেন না
আপনার নিজস্ব মতামত দেওয়া মানে এটা নয় যে, সিদ্ধান্তটি পুরোপুরি পাল্টে যাবে। মনে রাখতে হবে, আপনার যুক্তি যে একেবারে নিরেট তা নাও হতে পারে। তাই সিদ্ধান্ত নেওয়ার ভার বসের হাতেই দিন।
৬. অবস্থান স্মরণ করিয়ে দিন
আপনার যদি বসের সঙ্গে কোনো বিষয়ে দ্বিমত প্রকাশ করতে হয় তাহলে তাকে জানিয়ে দিন তার কর্তৃত্বের কথা। এরপর প্রয়োজনীয় যুক্তি প্রয়োগ করুন।
১. ঝুঁকি জেনে নিন
২. অপেক্ষা করুন
৩. লক্ষ্য যখন একই
৪. অনুমতি নিয়ে নিন
৫. সিদ্ধান্ত দেবেন না
৬. অবস্থান স্মরণ করিয়ে দিন
১. ঝুঁকি জেনে নিন
প্রথম কথা হলো আপনার ঝুঁকি জেনে নিন। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মানুষ চিন্তা করে জোর গলায় কোনো বিষয় বললে কী হতে পারে? আর এ বিষয়টির ঝুঁকি জেনে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ কোনো বিষয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করার ফলে যদি আপনার কারো সঙ্গে শত্রুতা তৈরি হয় তাহলে সে মতামত প্রকাশ না করাই ভালো। কিন্তু সব সময় সে পরিস্থিতি থাকে না। প্রায়ই অপর পক্ষ আপনার বক্তব্যকে সাদরে গ্রহণ করতে পারে।
২. অপেক্ষা করুন
সব সময় সব কথা বলার প্রয়োজন হয় না। আপনি যদি কোনো একটি বিষয় নিয়ে দ্বিমত পোষণ করতে চান তাহলে সঠিক প্রসঙ্গের অপেক্ষা করুন। যে সময় সে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হচ্ছে, সে সময়েই নিজের মতামত জানান।
৩. লক্ষ্য যখন একই
আপনি এবং আপনার বস উভয়েই যদি একই লক্ষ্যের দিকে মনোযোগী থাকেন তাহলে আপনার নিজস্ব মতামতের বিষয়টি উল্লেখ করার সময় তা জানিয়ে দিন। এতে আপনার মতামত যে কাজটি আরও সহজ করবে তা মনে করিয়ে দিন।
৪. অনুমতি নিয়ে নিন
আপনি দ্বিমত পোষণ করার আগে তা করা যাবে কি না, জেনে নিন। এক্ষেত্রে তিনি যদি বিষয়টিতে অনুমতি দেন তাহলে এতে আর কোনো সমস্যা থাকার কথা নয়।
৫. সিদ্ধান্ত দেবেন না
আপনার নিজস্ব মতামত দেওয়া মানে এটা নয় যে, সিদ্ধান্তটি পুরোপুরি পাল্টে যাবে। মনে রাখতে হবে, আপনার যুক্তি যে একেবারে নিরেট তা নাও হতে পারে। তাই সিদ্ধান্ত নেওয়ার ভার বসের হাতেই দিন।
৬. অবস্থান স্মরণ করিয়ে দিন
আপনার যদি বসের সঙ্গে কোনো বিষয়ে দ্বিমত প্রকাশ করতে হয় তাহলে তাকে জানিয়ে দিন তার কর্তৃত্বের কথা। এরপর প্রয়োজনীয় যুক্তি প্রয়োগ করুন।
0 Comments