ইঁদুর, গিনিপিগ ও বাঁদরের উপর পরীক্ষা সফল হয়েছে
আগে।এবার সরাসরি মানুষের দেহে পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করা হবে এইচআইভি ভাইরাস
নিষ্ক্রিয়কারী ভ্যাক্সিন।গত ৪ জুন নেচার মেডিসিন জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে
ইঁদুর, গিনিপিগ ও বাঁদরের দেহে এইচআইভি গঠনতন্ত্রের গুরুত্বপূর্ণ অংশ
নিষ্ক্রিয় করার জন্য বিশেষ ভাবে প্রস্তুত ভ্যাক্সিন ব্যবহারের ফলাফল।
ব্রিটেনের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ অ্যালার্জি অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজেস
(NIAID)-এর বিজ্ঞানীদের গবেষণার ফলের ভিত্তিতে এবার মানবদেহে এই ভ্যাক্সিন
প্রয়োগ করার পরিকল্পনা করা হয়েছে।
NIAID ভ্যাক্সিন রিসার্চ সেন্টারের অধীনস্থ স্ট্রাকচারাল বায়োলজি বিভাগের প্রধান পিটার ডি কোয়াং ও বিজ্ঞানী জন আর মাসকোলার নেতৃত্বে এই অভিনব গবেষণা চালানো হচ্ছে।
জানা গিয়েছে, ভ্যাক্সিনটি মূলত এপিটোপ ভিত্তিক। জীবদেহে ক্ষতিকর পদার্থ অনুপ্রবেশ রোধকারী অ্যান্টিজেন-এর এক নির্দিষ্ট অংশকে এপিটোপ বলা হয়। এই অ্যান্টিজেনে যুক্ত থাকে একটি অ্যান্টিবডি। অ্যান্টিবডি যুক্ত হতে পারে, এমন বেশ কিছু এইচআইভি স্ট্রেনের উপর ভিত্তি করেই তৈরি হয়েছে ভ্যাক্সিনটি। উল্লেখ্য, এপিটোপটি ২ বছর আগে আবিষ্কৃত হয়।
প্রথমে বিজ্ঞানীরা শক্তিশালী অ্যান্টিবডিগুলি চিহ্নিত করেন, যা এইচআইভিকে নিষ্ক্রিয় করতে সক্ষম। এরপর ভ্যক্সিনের সাহায্যে সেই অ্যান্টিবডিগুলি বাদ দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। পরবর্তী ধাপে মানুষের শরীরে ভ্যাক্সিনটি প্রয়োগ করে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংগ্রহ করা হয়। আশা করা যাচ্ছে, ২০১৯ সালের মাঝামাঝি এই পরীক্ষা বাস্তবায়িত হবে।
সূত্র: টাইমস অফ ইন্ডিয়া
NIAID ভ্যাক্সিন রিসার্চ সেন্টারের অধীনস্থ স্ট্রাকচারাল বায়োলজি বিভাগের প্রধান পিটার ডি কোয়াং ও বিজ্ঞানী জন আর মাসকোলার নেতৃত্বে এই অভিনব গবেষণা চালানো হচ্ছে।
জানা গিয়েছে, ভ্যাক্সিনটি মূলত এপিটোপ ভিত্তিক। জীবদেহে ক্ষতিকর পদার্থ অনুপ্রবেশ রোধকারী অ্যান্টিজেন-এর এক নির্দিষ্ট অংশকে এপিটোপ বলা হয়। এই অ্যান্টিজেনে যুক্ত থাকে একটি অ্যান্টিবডি। অ্যান্টিবডি যুক্ত হতে পারে, এমন বেশ কিছু এইচআইভি স্ট্রেনের উপর ভিত্তি করেই তৈরি হয়েছে ভ্যাক্সিনটি। উল্লেখ্য, এপিটোপটি ২ বছর আগে আবিষ্কৃত হয়।
প্রথমে বিজ্ঞানীরা শক্তিশালী অ্যান্টিবডিগুলি চিহ্নিত করেন, যা এইচআইভিকে নিষ্ক্রিয় করতে সক্ষম। এরপর ভ্যক্সিনের সাহায্যে সেই অ্যান্টিবডিগুলি বাদ দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। পরবর্তী ধাপে মানুষের শরীরে ভ্যাক্সিনটি প্রয়োগ করে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংগ্রহ করা হয়। আশা করা যাচ্ছে, ২০১৯ সালের মাঝামাঝি এই পরীক্ষা বাস্তবায়িত হবে।
সূত্র: টাইমস অফ ইন্ডিয়া
0 Comments