চীনা স্মার্টফোন নির্মাতা অপোর ফ্ল্যাগশিপ ফোন ফাইন্ড এক্স ‘বেন্ড টেস্ট’ বা চাপের মুখে বেঁকে না যাওয়ার পরীক্ষায় উতরে যেতে ব্যর্থ হয়েছে। বেন্ড টেস্টের মাধ্যমে কোনো ফোন টেকসই কি না, তা পরীক্ষা করে দেখা হয়। অপোর নতুন স্মার্টফোনটির স্থায়িত্ব পরীক্ষা করেন ইউটিউবার জ্যাক। জেরি রিগ এভরিথিং চ্যানেলে তা দেখানো হয়। ফাইন্ড এক্স ফোনটি তিনি স্ক্র্যাচ, বার্ন ও বেন্ড টেস্ট করেছেন।
স্ক্র্যাচ বা দাগ পড়ার পরীক্ষায় দেখা গেছে, ফোনটির পাশের দিক ধাতব কাঠামো হওয়ায় তা মজবুত। ফোনটির পেছনে কাচ থাকায় পরীক্ষার সময় তাতে দাগ পড়েনি। স্লাইডারের পেছনে ক্যামেরা সেন্সর থাকায় সেটি টেকসই।
অপো ফাইন্ড এক্সের ৬ দশমিক ৪ ইঞ্চি মাপের অ্যামোলেড ডিসপ্লে আগুনের শিখার সামনে ১৪ সেকেন্ড রাখলে তাতে স্থায়ী সাদা দাগ পড়তে দেখা যায়। তবে এতে ফোনের অন্যান্য কার্যক্রম ঠিক থাকে। জ্যাক বলেন, সাধারণত এলসিডি প্যানেল আগুনের সামনে রাখা পরীক্ষা থেকে টিকে গেলেও অ্যামোলেড স্ক্রিন টেকে না।
তবে অপোর ফাইন্ড এক্স বাঁকানোর পরীক্ষায় ব্যর্থ। সামান্য চাপেই এটি বেঁকে যায়। ধাতব ফ্রেমে অবশ্য চাপের প্রভাব পড়ে কম। কিন্তু এর অ্যামোলেড প্যানেলে চিড় ধরে এবং তা ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে দাঁড়ায়।
এতে আরও চাপ বাড়ানো হলে সামনের ও পেছনের কাচ ভেঙে যায়।
জ্যাক দাবি করেন, তাঁদের চ্যানেলে পরীক্ষা করা প্রায় ৯০ শতাংশ ফোন এ পরিস্থিতিতে টিকে যায়।
অপোর দাবি, এ বছরের সবচেয়ে উদ্ভাবনী ফোন ফাইন্ড এক্স। ফোনটির ক্যামেরা ও অন্যান্য বেশ কিছু যন্ত্রাংশ লুকানো রয়েছে ফোনের ভেতরেই। সম্প্রতি ভারতের বাজারে ৮ জিবি র্যাম ও ২৫৬ জিবি স্টোরেজের স্মার্টফোনটি এনেছে অপো।
ফোনটিতে রয়েছে কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৮৪৫ চিপসেট। এতে রয়েছে তৃতীয় প্রজন্মের আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রযুক্তি। ফাইন্ড এক্সই প্রথম ফোন, যার সামনের দিক থেকে স্ক্রিন ছাড়া কোনো যন্ত্রাংশ দেখা যায় না। ফোনটির পেছন দিকও তৈরি হয়েছে কাচ দিয়ে। ফোনটির দুপাশেই রয়েছে গরিলা গ্লাসের সুরক্ষা।
ফোনটির পপ আপ মডিউলে রয়েছে ২৫ মেগাপিক্সেল এআই ক্যামেরা। সঙ্গে রয়েছে থ্রিডি স্ক্যানিং সেন্সর, যা কম আলোতেও ফোনটিকে আনলক করতে পারে। ফোনটিতে ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার ও ৩.৫ মিমি হেডফোন জ্যাক বাদ দিয়েছে অপো। ফোনটির পেছনে রয়েছে ১৬ মেগাপিক্সেল ও ২০ মেগাপিক্সেল ডুয়েল ক্যামেরা মডিউল। সঙ্গে রয়েছে ডুয়েল এলইডি ফ্ল্যাশ।
ফোনটি বেন্ড টেস্টের ভিডিও
এর আগে আইফোন ৬ প্লাস নিয়ে প্রথম সমস্যায় পড়ে অ্যাপল। বেন্ড টেস্টে ব্যর্থ আইফোন ৬ প্লাসের ঘটনাটি ‘বেন্ড গেট’ কেলেঙ্কারি নামে পরিচিত হয়ে ওঠে।
স্ক্র্যাচ বা দাগ পড়ার পরীক্ষায় দেখা গেছে, ফোনটির পাশের দিক ধাতব কাঠামো হওয়ায় তা মজবুত। ফোনটির পেছনে কাচ থাকায় পরীক্ষার সময় তাতে দাগ পড়েনি। স্লাইডারের পেছনে ক্যামেরা সেন্সর থাকায় সেটি টেকসই।
অপো ফাইন্ড এক্সের ৬ দশমিক ৪ ইঞ্চি মাপের অ্যামোলেড ডিসপ্লে আগুনের শিখার সামনে ১৪ সেকেন্ড রাখলে তাতে স্থায়ী সাদা দাগ পড়তে দেখা যায়। তবে এতে ফোনের অন্যান্য কার্যক্রম ঠিক থাকে। জ্যাক বলেন, সাধারণত এলসিডি প্যানেল আগুনের সামনে রাখা পরীক্ষা থেকে টিকে গেলেও অ্যামোলেড স্ক্রিন টেকে না।
তবে অপোর ফাইন্ড এক্স বাঁকানোর পরীক্ষায় ব্যর্থ। সামান্য চাপেই এটি বেঁকে যায়। ধাতব ফ্রেমে অবশ্য চাপের প্রভাব পড়ে কম। কিন্তু এর অ্যামোলেড প্যানেলে চিড় ধরে এবং তা ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে দাঁড়ায়।
এতে আরও চাপ বাড়ানো হলে সামনের ও পেছনের কাচ ভেঙে যায়।
জ্যাক দাবি করেন, তাঁদের চ্যানেলে পরীক্ষা করা প্রায় ৯০ শতাংশ ফোন এ পরিস্থিতিতে টিকে যায়।
অপোর দাবি, এ বছরের সবচেয়ে উদ্ভাবনী ফোন ফাইন্ড এক্স। ফোনটির ক্যামেরা ও অন্যান্য বেশ কিছু যন্ত্রাংশ লুকানো রয়েছে ফোনের ভেতরেই। সম্প্রতি ভারতের বাজারে ৮ জিবি র্যাম ও ২৫৬ জিবি স্টোরেজের স্মার্টফোনটি এনেছে অপো।
ফোনটিতে রয়েছে কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৮৪৫ চিপসেট। এতে রয়েছে তৃতীয় প্রজন্মের আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রযুক্তি। ফাইন্ড এক্সই প্রথম ফোন, যার সামনের দিক থেকে স্ক্রিন ছাড়া কোনো যন্ত্রাংশ দেখা যায় না। ফোনটির পেছন দিকও তৈরি হয়েছে কাচ দিয়ে। ফোনটির দুপাশেই রয়েছে গরিলা গ্লাসের সুরক্ষা।
ফোনটির পপ আপ মডিউলে রয়েছে ২৫ মেগাপিক্সেল এআই ক্যামেরা। সঙ্গে রয়েছে থ্রিডি স্ক্যানিং সেন্সর, যা কম আলোতেও ফোনটিকে আনলক করতে পারে। ফোনটিতে ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার ও ৩.৫ মিমি হেডফোন জ্যাক বাদ দিয়েছে অপো। ফোনটির পেছনে রয়েছে ১৬ মেগাপিক্সেল ও ২০ মেগাপিক্সেল ডুয়েল ক্যামেরা মডিউল। সঙ্গে রয়েছে ডুয়েল এলইডি ফ্ল্যাশ।
ফোনটি বেন্ড টেস্টের ভিডিও
এর আগে আইফোন ৬ প্লাস নিয়ে প্রথম সমস্যায় পড়ে অ্যাপল। বেন্ড টেস্টে ব্যর্থ আইফোন ৬ প্লাসের ঘটনাটি ‘বেন্ড গেট’ কেলেঙ্কারি নামে পরিচিত হয়ে ওঠে।
0 Comments