অনলাইন ডেস্ক:
আধুনিক নারীরাও শরীর নিয়ে পুরুষদের মতই সমান সচেতন। আবার তেমনই আবেগপ্রবণ। বিশেষ করে হাতের কাছে যখন ইন্টারনেট নাম বস্তুটি সহজলভ্য। আঙুলের ছোঁয়াতেই খুলে যায় জ্ঞানের দরজা। বিনোদনের হরেক উপাদান। আর এই বিনোদনের বাজারে সবচেয়ে বেশি চাহিদা পর্নো ভিডিওর।
যৌনতার ভিডিও দেখার ক্ষেত্রে পুরুষদের চেয়ে কোনও অংশে কম যান না নারীরা। সংখ্যাতত্ত্ব একটু খুটিয়ে দেখলেই জানা যাবে সে তথ্য।
কিন্তু নারীদের এই পর্নাসক্তি কেন হয়?
কেনই বা তাঁরা বাস্তবের সুখ ছেড়ে ভারচুয়াল যৌনতার প্রতি অতিরিক্ত টান অনুভব করেন?
বিশেষজ্ঞদের মতে, এর একটা বড় কারণ মেয়েদের একাকীত্ব। আধুনিক জীবনে বেশিরভাগ নারীই স্বাবলম্বী। তাই তারা পুরুষের উপর নির্ভরশীল নন। কিন্তু একা বাঁচতে গিয়ে নারীরা বেশিরভাগ সময়ই অবসাদে ভোগেন। আর এই অবসাদ তাদের আসক্ত করে তোলে পর্নো ভিডিওতে।
অতিরিক্ত পর্নোতে আসক্তিও আবার ভালো নয়। গবেষকরা বলছেন, অধিকাংশ পর্নো ভিডিওতে অতিনাটকিয়তা দেখা যায়। যৌনাঙ্গ নানা কৃত্রিম উপায়ে বর্ধিত করা হয়। এর ফলে নারীদের মনে যৌনতা নিয়ে একটা ফ্যান্টাসি তৈরি হয়। যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বাস্তবের সঙ্গে মেলে না। আর এখানেই বাধে বিপত্তি।
আর এই কারণে নারীদের শারীরিক ও মানসিক দুই চাহিদাই অপূর্ণ থেকে যায়। ফলে তারা বাস্তবের যৌন সম্পর্কে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন এবং ভারচুয়াল পর্ন ভিডিওতে বেশি আসক্ত হয়ে পড়েন। বাস্তবিকতা যতটা নারীকূল বুঝতে পারবেন, ততই তাদের চাহিদা কমবে। আর চাহিদা কমলে পর্যাপ্ত জোগানেই তারা সন্তুষ্ট থাকতে পারবেন।
আধুনিক নারীরাও শরীর নিয়ে পুরুষদের মতই সমান সচেতন। আবার তেমনই আবেগপ্রবণ। বিশেষ করে হাতের কাছে যখন ইন্টারনেট নাম বস্তুটি সহজলভ্য। আঙুলের ছোঁয়াতেই খুলে যায় জ্ঞানের দরজা। বিনোদনের হরেক উপাদান। আর এই বিনোদনের বাজারে সবচেয়ে বেশি চাহিদা পর্নো ভিডিওর।
যৌনতার ভিডিও দেখার ক্ষেত্রে পুরুষদের চেয়ে কোনও অংশে কম যান না নারীরা। সংখ্যাতত্ত্ব একটু খুটিয়ে দেখলেই জানা যাবে সে তথ্য।
কিন্তু নারীদের এই পর্নাসক্তি কেন হয়?
কেনই বা তাঁরা বাস্তবের সুখ ছেড়ে ভারচুয়াল যৌনতার প্রতি অতিরিক্ত টান অনুভব করেন?
বিশেষজ্ঞদের মতে, এর একটা বড় কারণ মেয়েদের একাকীত্ব। আধুনিক জীবনে বেশিরভাগ নারীই স্বাবলম্বী। তাই তারা পুরুষের উপর নির্ভরশীল নন। কিন্তু একা বাঁচতে গিয়ে নারীরা বেশিরভাগ সময়ই অবসাদে ভোগেন। আর এই অবসাদ তাদের আসক্ত করে তোলে পর্নো ভিডিওতে।
অতিরিক্ত পর্নোতে আসক্তিও আবার ভালো নয়। গবেষকরা বলছেন, অধিকাংশ পর্নো ভিডিওতে অতিনাটকিয়তা দেখা যায়। যৌনাঙ্গ নানা কৃত্রিম উপায়ে বর্ধিত করা হয়। এর ফলে নারীদের মনে যৌনতা নিয়ে একটা ফ্যান্টাসি তৈরি হয়। যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বাস্তবের সঙ্গে মেলে না। আর এখানেই বাধে বিপত্তি।
আর এই কারণে নারীদের শারীরিক ও মানসিক দুই চাহিদাই অপূর্ণ থেকে যায়। ফলে তারা বাস্তবের যৌন সম্পর্কে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন এবং ভারচুয়াল পর্ন ভিডিওতে বেশি আসক্ত হয়ে পড়েন। বাস্তবিকতা যতটা নারীকূল বুঝতে পারবেন, ততই তাদের চাহিদা কমবে। আর চাহিদা কমলে পর্যাপ্ত জোগানেই তারা সন্তুষ্ট থাকতে পারবেন।
0 Comments