আমাদের
চারপাশে আজকাল অনেকেই নতুন নতুন বিজনেস বিষয়ে আইডিয়ার জন্ম দিচ্ছে। কিন্তু তাদের মাঝে বেশিভাগেই
সঠিক পরিকল্পনার জন্য এবং কর্মপদ্ধতি ছাড়াই
নতুন ধারণা এবং উদ্যোগ নিয়ে এগিয়ে যেতে চায় । এই কারণে অনেক ভালো আইডিয়া ও বাস্তবতার
আলো দেখতে ব্যর্থ হয়। দীর্ঘমেয়াদে এটা কারো
জন্য শুভ নয়। একজন ব্যক্তি হিসেবে জীবনে সফল
হওয়ার জন্য একজন কর্মী ( কাজের কাজী ) হয়ে ওঠা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।সংজ্ঞা অনুসারে বলতে গেলে বলতে হয়, একজন কর্মী হচ্ছেন এমন একজন
ব্যক্তি ,যিনি কেবল কথা বলা বা চিন্তা করার পরিবর্তে কাজ করেন। একজন ভালো কর্মী হবেন
নির্ভরযোগ্য, ভারসাম্যপূর্ণ এবং তার ঈপ্সিত লক্ষ্যপানে নিবদ্ধ।সে জন সব সময় সফল পরিসমাপ্তিকারী
এবং তাদের পেশাগত ও ব্যক্তিগত জীবনে ভারসাম্য রক্ষার ক্ষমতা রাখেন। তারা তাদের প্রতিশ্রুতি
পালন করার জন্য কঠোর পরিশ্রম করেন, যা তাদেরকে একজন উত্তম সিদ্ধান্ত গ্রহীতা হতে সহায়তা
করে। এটি মহান নেতৃত্বের একটি বৈশিষ্ট্য । যদি আপনি সত্যিই আপনার কর্মজীবনের পথে সফল হতে চান , তবে আপনার কর্ম সম্পাদনের
উদগ্র বাসনা থাকতে হবে। একজন কর্মীর সাধারণত নিম্নলিখিত অনন্য বৈশিষ্ট্যগুলো থাকে
:-
- - নিজেকে
জানে
- - জয়ের
জন্য মুখিয়ে থাকে
- - স্বপ্নদ্রষ্টা
হয়
- - কাজের
অগ্রাধিকারযোগ্যতা ঠিক করতে পারে
- - ’ছোট’
দিয়ে শুরু করে।
- - ব্যর্থতার
দাগ মুছে ফেলার চেষ্টা করে
- - আস্থার
সঙ্গে কাজে সম্পাদন করে
- - নিজের
উৎপাদনশীলতা/ কর্মক্ষমতা মূল্যায়ন করার ক্ষমতা রাখে
- - গুণ
(কোয়ালিটি) এবং পরিমাণের ( কোয়ানটিটি) মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্ঠা করে
- - কঠোর
পরিশ্রমী মানুষের কাজ কাজ করতে পছন্দ করে
- - স্বেচ্ছাসেবক
হিসেবেও কাজ করার স্পৃহা রাখে
- - অন্যদেরকে
হিসেবেও কাজ করার স্পৃহা রাখে
- - অন্যদেরকে
কাজের মাধ্যমে শেখায়
- - অগ্রগতি
উপভোগ করে
- - প্রস্তুতির
জন্য সময়সীমা নির্ধারণ করে
- - নেটওয়াকিং
বজায় রাখে
- - অন্যদের
মধ্যে কাজের দায়িত্ব বন্টন করতে পারে
- - কাজ
সম্পাদনের জন্য একটি কর্মপরিবেশ তৈরি করে
- - নথিপত্রাদি
সঠিকভাবে সংরক্ষণ করে
-
0 Comments