মাকসুদা আজীজ: আমরা প্রথম পর্বে কথা বলেছি প্রোডাক্ট প্লানিং নিয়ে এরপর ২য় পর্বে বললাম কাস্টোমার টার্গেট করা নিয়ে কিন্তু
বিজনেসের একটা মৌলিক বিষয় আপনাদের আজ বলব। সেটা হচ্ছে নতুন ব্যবসা শুরু
আসলে কত প্রকার। এই বিষয়ে নানা মুনির নানান মত আছে। আমি অতসত প্যাচে না
গিয়ে বিজনেসকে সোজা দুই ভাগ করে দিলাম। নতুন ব্যবসা দুই প্রকার।
১। ইনোভেশন বা উদ্ভাবন (আপনি সম্পূর্ণ নতুন একটা জিনিস বাজারে আনবেন)
২। ইমিটেশন বা অনুকরণ (আপনি দেখছেন অন্য কেউ একটা নতুন কিছু করে লাভবান হচ্ছে আপনিও সেই ব্যবসা শুরু করবেন)
বলেছিলাম মার্কেট চেইনে ছিদ্র খুঁজার কথা। অনেকেই বলেছেন মার্কেট এখন এতই আঁটসাট এতে আবার ছিদ্র কই? কথা খুবই সত্য। ইনোভেটিভ বিজনেস কোটিতে একটা পাওয়া ও দুস্কর। এবং সেটা বেশ ঝুঁকিপূর্ণও। আপনি সম্পূর্ণ নতুন একটা ব্যবসায় লগ্নি করছেন আপনি জানেন না কাস্টোমার আদৌও সেটা কিনবে কি না। এই জন্য দেখবেন অনেক সময় অনেক প্রোডাক্ট মার্কেটে আসে আবার মার্কেট থেকে চলেও যায়। আকিজ ফুডের একটা বানানা ফ্লেভারের ক্রাঞ্চ ছিলো। কিছুদিন মার্কেটে ছিল তারপর গায়েব হয়ে গেল। কারণ হচ্ছে কাস্টোমার এটা নেয় নি। রুচির একটা বানানা চিপস আছে। খুব পপুলার না কিন্তু চলে। চার পাঁচটা দোকান ঘুরলে একটাতে পাওয়া যায়। এতটুকু চললেও কোম্পানি সেটা প্রোডিউস করে যায় কিন্তু কাস্টোমার মোটেই না নিলে বেচারা প্রোডিউসার করবে কী তুলে ফেলা ছাড়া? লসে তো আর বেচা যায় না। এক্ষেত্রে পুরাটা লস উদ্দ্যোগতাকে নিতে হয়। একজন নতুন উদ্দ্যোগতার জন্য এই ভার বহন করা প্রায় অসম্ভব হয়। অনেকেই কান মুলে নাকে খৎ দিয়ে চাকরির পিছে ছুটা শুরু করে আর বলে, ব্যবসা? নৈব নৈব চ!
তাই আপনি যখন বুঝবেন যে নতুন কিছু বাজারে আনা রিস্ক হয়ে যাচ্ছে আপনি অন্য কেউ সফলভাবে বিজনেস করছে সেটা করা শুরু করবেন। এখন স্যাচুরেশনের কথা আবার আসে। কখন মার্কেট স্যাচুরেটেড হয়ে যাচ্ছে এটা আমাদের মত ছোট ব্যবসায়ীর পক্ষে খালি চোখে বোঝা প্রায় অসম্ভব। এই ক্ষেত্রে আমি যে পদ্ধতি ফলো করব সেটাই হচ্ছে আজকের আলোচনার মূল টপিক্স, কম্পিটিশন।
যেহেতু প্রোডাক্ট ইমিটেশন করে মার্কেটে ঢুকছি তাই আমাদের প্রথমেই মেনে নিতে হবে আমাদের এইখানে একছত্র প্রতিপত্তি কখনওই হবে না। আমাদের এখন অন্যের মুখের গ্রাস কেড়ে খেতে হবে যেটা বেশ কঠিন কাজ। এই জাতীয় ব্যবসায়ে নামার আগে গ্রাউন্ড ওয়ার্ক খুব সোজা। খালি বসে বসে দেখবেন ঐ ব্যাটা (মানে অলরেডি যে মার্কেটে আছে) করে কী?
কম্পিটেটরের চাল চলন আপনাকে অনেক কিছু শিখিয়ে দিবে। ফলে সে যেই জিনিস ঠেকে শিখেছে আপনি তা দেখেই শিখে যাবেন। আর যদি মনে করেণ তার কোন ভুল ধরে ফেলতে পারেন তাহলে আপনাকে আর পায় কে। আপনি সেটা পুঁজি করেই মার্কেট কেড়ে নিবেন।
কম্পিটিটরকে অবজার্ভ করা কতটা জরুরী একটা উদাহরণ দেই। কিছুদিন আগে আমি একজনের মেসেজ পেলাম যে উনি বেশ কিছু জিনিস বিদেশ থেকে আনিয়েছেন। ধরি তার নাম “জনাব ক”। অন লাইনে বিদেশ থেকে আনা জিনিসগুলা বিক্রি করবেন এমন ছিল জনাব ক’এর উদ্দেশ্য। সেগুলো বিশেষত জুয়েলারি। অনেকেই যেহেতু এগুলা ফেইসবুকে পেইজ খুলেই বিক্রি করে দিচ্ছেন তাই তিনিও নিয়ে আসলেন। এখন সেগুলা কিছু বিক্রি হলেও অনেকগুলা উনি বিক্রি করতে পারছেন না। পুরা টাকাটাই লস হচ্ছে। আমি পেইজ ঘুরে দেখলাম বেশ ভালো কিছু জুয়েলারি আছে। যেটা আসলে অন্যদের কাছে নাইও। কিন্তু উনি সমস্যা করেছেন অন্য জায়গায়। ফেইসবুকের এই পেইজগুলা সাধারনত প্রি অর্ডার বেসিসে জিনিশ বিক্রি করে। আগে প্রোডাক্টের ছবি দিয়ে বলে অমুক তারিখ পর্যন্ত প্রি অর্ডার নেয়া হবে। এবং প্রি অর্ডার বাবদ একটা ফিও নেয়। এরপর সেই জিনিশ তারা অর্ডার দিয়ে আনায়। যে যে অর্ডার দিয়েছিল তারা এখন বাকি টাকা পরিশোধ করে জিনিস বুঝে নেয়। যদি প্রি অর্ডার দেয়া কোন জিনিস শেষে ডেলিভারি নাও নেয় কেউ তাও লস হবে না। পেইজ ওনার তখন সেই জিনিসগুলার একটা মূল্যহ্রাস বা স্পট পার্চেস অফার দেয়। জিনিস বিক্রি হয়েই যায়।
জনাব ক যদি ব্যবসায় নামার আগে অন্যদের বিক্রয় পদ্ধতি লক্ষ্য করতেন তাহলে এই লসটা থেকে নিশ্চিতভাবে রক্ষা পেতেন। আবার কোন আইটেমটা অর্ডার হচ্ছে বেশি এইটা দেখে উনি ভালভাবেই বুঝতেন যে কাস্টমারের ঠিক কোন প্রোডাক্টটা পছন্দ। খুব সহজেই উনি একটা মার্কেট সার্ভে করে ফেলতে পারতেন। সেই আইটেম ১০টা বেশি আনলেও পরে বিক্রি করেই দেয়া যেত।
আপনার কম্পিটিটর মূলত আপনাকে গাইড করবে, আপনাকে হেল্প করবে। অর্ডার বিজনেস যেমন গার্মেন্টস সেক্টরেও এমনও হয় বড় কোম্পানি বেশি অর্ডার পেয়ে গেলে ছোটদের দিয়ে করিয়েও নেয়। ছোট টির হতো কোন কাজই ছিল না। সেও একটা কাজ পেল বড়ও কাজ উদ্ধার হল।
কিন্তু অনেক সময়ই তা হয় না। বেশিরভাগ সময়ই আপনাকে ছিনিয়ে অন্যের খাবার নিতে হয়। তাই কম্পিটিশন খুব কঠিন জিনিস। তখন আপনাকে একটু জার্মান ফুটবল কোচ লো’এর মত একটা হাই থট দিতে হবে। আপনি মাঠে মারিও গোটজের মত কিছু একটা পাঠিয়ে দিবেন। হা সেটা একই কাজ করে যেটা অন্য ২১ জন করছিলো কিন্তু তার করার ধরণটা বাকিদের থেকে আলাদা এবং নতুন। কম্পিটিটর এটার সাথে পরিচিত হতে হতেই আপনি একটা গোল দিয়ে বসবেন। এমন একটা উদাহরণ হচ্ছে সরিষার তেলের ছোট্ট ১০ মিলি লিটারের শিশিটা। সরিষার তেলের মার্কেট পুরাই স্যাচুরেটেড। কোনই ফাঁকফোকড় নাই। কিন্তু ১০ মিলি’র বোতলটা একটা ভালো রেভ্যুলেশন করে ফেলল। সরিষার তেলে আঁচার দেয়া ছাড়া বড় শিশির কোন দরকার নাই। ঘরে পরে পরে নষ্ট হচ্ছে কাজেই ছোটটাই তো কিনতে হবে। ছোট্ট টোনাটুনির সংসারে বা হলে বাস করা একা শিক্ষার্থী সবাই ছোট বোতল ব্যবহার করতে পারে অনায়াসেই। সিরাপের শিশি ভরে আর টানাটানি করা লাগে না।
এর বাইরে মার্কেটিং পলিসিতে চেঞ্জ এনে, প্যাকেজিং এ চেঞ্জ করে এবং অন্য অনেকভাবে মার্কেট দখল করা যায়। কিন্তু মূল ঘটনা হচ্ছে হয় মার্কেট দখল করতে হবে নাহয় চেপে চুপে নিজের জন্য জায়গা করতে হবে। প্রত্যেকের জন্য সিচুয়েশন আলাদা এবং তার সমাধানও আলাদা। সব ডাক্তারের কাছে যেমন সব রোগের চিকিৎসা হবে না তেমন সব সমস্যার সমাধানও একটাই হবে না। আমরা তখনই একজন সফল ব্যবসায়ী হতে পারব যখন আমরা আমাদের সমস্যাটা খুব ভালো করে বুঝব এমন তার জন্য সময় উপযোগী সমাধান বের করতে পারব।
১। ইনোভেশন বা উদ্ভাবন (আপনি সম্পূর্ণ নতুন একটা জিনিস বাজারে আনবেন)
২। ইমিটেশন বা অনুকরণ (আপনি দেখছেন অন্য কেউ একটা নতুন কিছু করে লাভবান হচ্ছে আপনিও সেই ব্যবসা শুরু করবেন)
বলেছিলাম মার্কেট চেইনে ছিদ্র খুঁজার কথা। অনেকেই বলেছেন মার্কেট এখন এতই আঁটসাট এতে আবার ছিদ্র কই? কথা খুবই সত্য। ইনোভেটিভ বিজনেস কোটিতে একটা পাওয়া ও দুস্কর। এবং সেটা বেশ ঝুঁকিপূর্ণও। আপনি সম্পূর্ণ নতুন একটা ব্যবসায় লগ্নি করছেন আপনি জানেন না কাস্টোমার আদৌও সেটা কিনবে কি না। এই জন্য দেখবেন অনেক সময় অনেক প্রোডাক্ট মার্কেটে আসে আবার মার্কেট থেকে চলেও যায়। আকিজ ফুডের একটা বানানা ফ্লেভারের ক্রাঞ্চ ছিলো। কিছুদিন মার্কেটে ছিল তারপর গায়েব হয়ে গেল। কারণ হচ্ছে কাস্টোমার এটা নেয় নি। রুচির একটা বানানা চিপস আছে। খুব পপুলার না কিন্তু চলে। চার পাঁচটা দোকান ঘুরলে একটাতে পাওয়া যায়। এতটুকু চললেও কোম্পানি সেটা প্রোডিউস করে যায় কিন্তু কাস্টোমার মোটেই না নিলে বেচারা প্রোডিউসার করবে কী তুলে ফেলা ছাড়া? লসে তো আর বেচা যায় না। এক্ষেত্রে পুরাটা লস উদ্দ্যোগতাকে নিতে হয়। একজন নতুন উদ্দ্যোগতার জন্য এই ভার বহন করা প্রায় অসম্ভব হয়। অনেকেই কান মুলে নাকে খৎ দিয়ে চাকরির পিছে ছুটা শুরু করে আর বলে, ব্যবসা? নৈব নৈব চ!
তাই আপনি যখন বুঝবেন যে নতুন কিছু বাজারে আনা রিস্ক হয়ে যাচ্ছে আপনি অন্য কেউ সফলভাবে বিজনেস করছে সেটা করা শুরু করবেন। এখন স্যাচুরেশনের কথা আবার আসে। কখন মার্কেট স্যাচুরেটেড হয়ে যাচ্ছে এটা আমাদের মত ছোট ব্যবসায়ীর পক্ষে খালি চোখে বোঝা প্রায় অসম্ভব। এই ক্ষেত্রে আমি যে পদ্ধতি ফলো করব সেটাই হচ্ছে আজকের আলোচনার মূল টপিক্স, কম্পিটিশন।
যেহেতু প্রোডাক্ট ইমিটেশন করে মার্কেটে ঢুকছি তাই আমাদের প্রথমেই মেনে নিতে হবে আমাদের এইখানে একছত্র প্রতিপত্তি কখনওই হবে না। আমাদের এখন অন্যের মুখের গ্রাস কেড়ে খেতে হবে যেটা বেশ কঠিন কাজ। এই জাতীয় ব্যবসায়ে নামার আগে গ্রাউন্ড ওয়ার্ক খুব সোজা। খালি বসে বসে দেখবেন ঐ ব্যাটা (মানে অলরেডি যে মার্কেটে আছে) করে কী?
কম্পিটেটরের চাল চলন আপনাকে অনেক কিছু শিখিয়ে দিবে। ফলে সে যেই জিনিস ঠেকে শিখেছে আপনি তা দেখেই শিখে যাবেন। আর যদি মনে করেণ তার কোন ভুল ধরে ফেলতে পারেন তাহলে আপনাকে আর পায় কে। আপনি সেটা পুঁজি করেই মার্কেট কেড়ে নিবেন।
কম্পিটিটরকে অবজার্ভ করা কতটা জরুরী একটা উদাহরণ দেই। কিছুদিন আগে আমি একজনের মেসেজ পেলাম যে উনি বেশ কিছু জিনিস বিদেশ থেকে আনিয়েছেন। ধরি তার নাম “জনাব ক”। অন লাইনে বিদেশ থেকে আনা জিনিসগুলা বিক্রি করবেন এমন ছিল জনাব ক’এর উদ্দেশ্য। সেগুলো বিশেষত জুয়েলারি। অনেকেই যেহেতু এগুলা ফেইসবুকে পেইজ খুলেই বিক্রি করে দিচ্ছেন তাই তিনিও নিয়ে আসলেন। এখন সেগুলা কিছু বিক্রি হলেও অনেকগুলা উনি বিক্রি করতে পারছেন না। পুরা টাকাটাই লস হচ্ছে। আমি পেইজ ঘুরে দেখলাম বেশ ভালো কিছু জুয়েলারি আছে। যেটা আসলে অন্যদের কাছে নাইও। কিন্তু উনি সমস্যা করেছেন অন্য জায়গায়। ফেইসবুকের এই পেইজগুলা সাধারনত প্রি অর্ডার বেসিসে জিনিশ বিক্রি করে। আগে প্রোডাক্টের ছবি দিয়ে বলে অমুক তারিখ পর্যন্ত প্রি অর্ডার নেয়া হবে। এবং প্রি অর্ডার বাবদ একটা ফিও নেয়। এরপর সেই জিনিশ তারা অর্ডার দিয়ে আনায়। যে যে অর্ডার দিয়েছিল তারা এখন বাকি টাকা পরিশোধ করে জিনিস বুঝে নেয়। যদি প্রি অর্ডার দেয়া কোন জিনিস শেষে ডেলিভারি নাও নেয় কেউ তাও লস হবে না। পেইজ ওনার তখন সেই জিনিসগুলার একটা মূল্যহ্রাস বা স্পট পার্চেস অফার দেয়। জিনিস বিক্রি হয়েই যায়।
জনাব ক যদি ব্যবসায় নামার আগে অন্যদের বিক্রয় পদ্ধতি লক্ষ্য করতেন তাহলে এই লসটা থেকে নিশ্চিতভাবে রক্ষা পেতেন। আবার কোন আইটেমটা অর্ডার হচ্ছে বেশি এইটা দেখে উনি ভালভাবেই বুঝতেন যে কাস্টমারের ঠিক কোন প্রোডাক্টটা পছন্দ। খুব সহজেই উনি একটা মার্কেট সার্ভে করে ফেলতে পারতেন। সেই আইটেম ১০টা বেশি আনলেও পরে বিক্রি করেই দেয়া যেত।
আপনার কম্পিটিটর মূলত আপনাকে গাইড করবে, আপনাকে হেল্প করবে। অর্ডার বিজনেস যেমন গার্মেন্টস সেক্টরেও এমনও হয় বড় কোম্পানি বেশি অর্ডার পেয়ে গেলে ছোটদের দিয়ে করিয়েও নেয়। ছোট টির হতো কোন কাজই ছিল না। সেও একটা কাজ পেল বড়ও কাজ উদ্ধার হল।
কিন্তু অনেক সময়ই তা হয় না। বেশিরভাগ সময়ই আপনাকে ছিনিয়ে অন্যের খাবার নিতে হয়। তাই কম্পিটিশন খুব কঠিন জিনিস। তখন আপনাকে একটু জার্মান ফুটবল কোচ লো’এর মত একটা হাই থট দিতে হবে। আপনি মাঠে মারিও গোটজের মত কিছু একটা পাঠিয়ে দিবেন। হা সেটা একই কাজ করে যেটা অন্য ২১ জন করছিলো কিন্তু তার করার ধরণটা বাকিদের থেকে আলাদা এবং নতুন। কম্পিটিটর এটার সাথে পরিচিত হতে হতেই আপনি একটা গোল দিয়ে বসবেন। এমন একটা উদাহরণ হচ্ছে সরিষার তেলের ছোট্ট ১০ মিলি লিটারের শিশিটা। সরিষার তেলের মার্কেট পুরাই স্যাচুরেটেড। কোনই ফাঁকফোকড় নাই। কিন্তু ১০ মিলি’র বোতলটা একটা ভালো রেভ্যুলেশন করে ফেলল। সরিষার তেলে আঁচার দেয়া ছাড়া বড় শিশির কোন দরকার নাই। ঘরে পরে পরে নষ্ট হচ্ছে কাজেই ছোটটাই তো কিনতে হবে। ছোট্ট টোনাটুনির সংসারে বা হলে বাস করা একা শিক্ষার্থী সবাই ছোট বোতল ব্যবহার করতে পারে অনায়াসেই। সিরাপের শিশি ভরে আর টানাটানি করা লাগে না।
এর বাইরে মার্কেটিং পলিসিতে চেঞ্জ এনে, প্যাকেজিং এ চেঞ্জ করে এবং অন্য অনেকভাবে মার্কেট দখল করা যায়। কিন্তু মূল ঘটনা হচ্ছে হয় মার্কেট দখল করতে হবে নাহয় চেপে চুপে নিজের জন্য জায়গা করতে হবে। প্রত্যেকের জন্য সিচুয়েশন আলাদা এবং তার সমাধানও আলাদা। সব ডাক্তারের কাছে যেমন সব রোগের চিকিৎসা হবে না তেমন সব সমস্যার সমাধানও একটাই হবে না। আমরা তখনই একজন সফল ব্যবসায়ী হতে পারব যখন আমরা আমাদের সমস্যাটা খুব ভালো করে বুঝব এমন তার জন্য সময় উপযোগী সমাধান বের করতে পারব।
0 Comments