আধুনিক যুগে বিজ্ঞান প্রযুক্তির ব্যবহার আমাদের জীবনকে অনেক সহজ করে তুলেছে। আমাদের সবকিছু এখন হাতের নাগালে। শুধু ‘ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব’ ব্যবহার করেই যেন আমরা সব কিছু পেয়ে যাচ্ছি। চাকরির ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম হচ্ছে না। চাকরিবিষয়ক সকল তথ্য খুব সহজেই আমরা পেয়ে যাচ্ছি। এমন কি চাকরির আবেদনও এখন করতে হচ্ছে অনলাইনে। কিন্তু সব সহজ হলেও সবসময় সেখানে তা নির্ভুল হয় না। এ ব্যাপারগুলোতে ভুলের সম্ভাবনাও থাকে অনেক বেশি। ইন্টারনেট ব্যবহার করে প্রত্যেক চাকরিসন্ধানী চাকরিদাতার কাছ থেকে চাকরির ব্যাপারে সকল তথ্য সংগ্রহ করছে। অনলাইনের মাধ্যমেই নির্দিষ্ট ফর্ম পূরণ করে তারা চাকরির জন্য আবেদনও করছে। এ অবস্থায় আপনার প্রদানকৃত তথ্যে অতি নগণ্য একটি ভুলের জন্যও আপনার স্বপ্নের চাকরি হাত ছাড়া হয়ে যেতে পারে।
আবেদনপত্র যেন অনুরোধসূচক হয় : আবেদনকারীকে খেয়াল রাখতে হবে, আবেদনপত্রের ভাষা যেন অতি বিনয়সূচক হয়। তাই চাকরি প্রার্থীকে নজর রাখতে হবে আবেদনপত্রে অনুরোধসূচক ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে কি না। তার আবেদন পত্রটি পড়ে যেন চাকরিদাতা সন্তুষ্ট হয়। তা না হলে আবেদনপত্রটি বড়জোর এইচআর ম্যানেজারের ই-মেইলের ট্র্যাশ বিনে জায়গা পাবে এর বেশি কিছু নয়।
অফলপ্রসূ নেটওয়ার্কিং : নেটওয়ার্কিং হচ্ছে হাজার হাজার আবেদনকারীর মধ্যে আপনাকে দৃশ্যমান করার অন্যতম প্রধান উপায়। আপনি যে আবেদনপত্রটি পাঠিয়েছেন সেটি কি অবস্থায় আছে তার খোঁজ করুন। এর মানে এই নয় যে, খোঁজ নেয়ার নামে বিরক্ত করবেন। মনে রাখবেন, তারা আপনার ব্যাপারটি যেন জ্বালাতন মনে না করে। তাহলে আপনার নেটওয়ার্কিং ফলপ্রসূ হবে না।
সামাজিক মাধ্যমের অসম্পূর্ণ প্রোফাইল : আপনি যদি কোনো প্রতিষ্ঠানে আবেদন করেন চাকরিদাতা আপনার আবেদনপত্রের বাউরে কোনো তথ্য সংগ্রহ করবে না। বড়জোর আপনার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খোঁজ নিতে পারে। এ জন্য আপনার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের প্রোফাইল সবসময় সম্পূর্ণ রাখতে হবে। আর যদি চাকরিদাতা আপনার অসম্পূর্ণ একটি প্রোফাইল দেখেন তাহলে আপনার জায়গা ব্ল্যাকলিস্ট ব্যতীত অন্য কোথাও হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে! তাই সবসময় আপনার লিংকেডিন অথবা টুইটারের প্রোফাইল সম্পূর্ণ রাখুন।
কাভার লেটার ব্যবহার করুন : আপনি কি আপনার আবেদনপত্রের সঙ্গে কাভার লেটার পাঠিয়েছেন? খেয়াল করবেন প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠানে আবেদন করার সময় অবশ্যই কাভার লেটার পাঠাবেন। কাভার লেটার আপনার প্রতি চাকরিদাতার দৃষ্টি আকর্ষণের প্রধান উপায়। এর মাধ্যমে চাকরিদাতা খুব সহজে আপনার সম্পর্কে একটি ধারণা পায়।
ই-মেইলের আদব কায়দা মেনে চলুন : খেয়াল রাখতে হবে যেন আপনার ই-মেইলটি বানান ও ব্যাকরণ ভুল মুক্ত হয়। এতে করে এইচ আর ম্যানেজারের আপনার প্রতি একটি ভালো ধারণা তৈরি হবে। সম্ভাষণ যেন ঠিক মতো হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। ই-মেইলে এসএমএসের মতো করে সংক্ষিপ্ত ভাষা ব্যবহার করা যাবে না। যদি সেটি করে থাকেন তা হলে আপনার আবেদনপত্রটি ই-মেইলের ট্র্যাশ বিনে জায়গা হওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি থাকবে।
আবেদনপত্র যেন অনুরোধসূচক হয় : আবেদনকারীকে খেয়াল রাখতে হবে, আবেদনপত্রের ভাষা যেন অতি বিনয়সূচক হয়। তাই চাকরি প্রার্থীকে নজর রাখতে হবে আবেদনপত্রে অনুরোধসূচক ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে কি না। তার আবেদন পত্রটি পড়ে যেন চাকরিদাতা সন্তুষ্ট হয়। তা না হলে আবেদনপত্রটি বড়জোর এইচআর ম্যানেজারের ই-মেইলের ট্র্যাশ বিনে জায়গা পাবে এর বেশি কিছু নয়।
অফলপ্রসূ নেটওয়ার্কিং : নেটওয়ার্কিং হচ্ছে হাজার হাজার আবেদনকারীর মধ্যে আপনাকে দৃশ্যমান করার অন্যতম প্রধান উপায়। আপনি যে আবেদনপত্রটি পাঠিয়েছেন সেটি কি অবস্থায় আছে তার খোঁজ করুন। এর মানে এই নয় যে, খোঁজ নেয়ার নামে বিরক্ত করবেন। মনে রাখবেন, তারা আপনার ব্যাপারটি যেন জ্বালাতন মনে না করে। তাহলে আপনার নেটওয়ার্কিং ফলপ্রসূ হবে না।
সামাজিক মাধ্যমের অসম্পূর্ণ প্রোফাইল : আপনি যদি কোনো প্রতিষ্ঠানে আবেদন করেন চাকরিদাতা আপনার আবেদনপত্রের বাউরে কোনো তথ্য সংগ্রহ করবে না। বড়জোর আপনার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খোঁজ নিতে পারে। এ জন্য আপনার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের প্রোফাইল সবসময় সম্পূর্ণ রাখতে হবে। আর যদি চাকরিদাতা আপনার অসম্পূর্ণ একটি প্রোফাইল দেখেন তাহলে আপনার জায়গা ব্ল্যাকলিস্ট ব্যতীত অন্য কোথাও হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে! তাই সবসময় আপনার লিংকেডিন অথবা টুইটারের প্রোফাইল সম্পূর্ণ রাখুন।
কাভার লেটার ব্যবহার করুন : আপনি কি আপনার আবেদনপত্রের সঙ্গে কাভার লেটার পাঠিয়েছেন? খেয়াল করবেন প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠানে আবেদন করার সময় অবশ্যই কাভার লেটার পাঠাবেন। কাভার লেটার আপনার প্রতি চাকরিদাতার দৃষ্টি আকর্ষণের প্রধান উপায়। এর মাধ্যমে চাকরিদাতা খুব সহজে আপনার সম্পর্কে একটি ধারণা পায়।
ই-মেইলের আদব কায়দা মেনে চলুন : খেয়াল রাখতে হবে যেন আপনার ই-মেইলটি বানান ও ব্যাকরণ ভুল মুক্ত হয়। এতে করে এইচ আর ম্যানেজারের আপনার প্রতি একটি ভালো ধারণা তৈরি হবে। সম্ভাষণ যেন ঠিক মতো হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। ই-মেইলে এসএমএসের মতো করে সংক্ষিপ্ত ভাষা ব্যবহার করা যাবে না। যদি সেটি করে থাকেন তা হলে আপনার আবেদনপত্রটি ই-মেইলের ট্র্যাশ বিনে জায়গা হওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি থাকবে।
0 Comments