শুনতে কেমন লাগলেও বিষয়টি এমনই। আমেরিকায় জুনের প্রথম সপ্তাহের কর্মসংস্থান প্রতিবেদন বলছে, এই দেশে বর্তমানে যতগুলো পদ খালি আছে, তার চেয়ে কম মানুষ এখন বেকার। জুনের প্রথম সপ্তাহে ৬.৭ মিলিয়ন নতুন চাকরির পদ খালি হয়েছে, অথচ মাঠে মোট কর্মহীন মানুষের সংখ্যা ৬.৪ মিলিয়ন। এই খবর ছেপে শীর্ষ গণমাধ্যম সিএনবিসি বলছে, আমেরিকার ইতিহাসে এর আগে এমনটা হয়নি।
একই তথ্য দিয়েছে ওয়াল স্ট্রিট জার্নালও। চাকরির পদ খালি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গড়ে ২.৭ ভাগ হারে বেতনও বৃদ্ধি পেয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। এই ধারা গত এপ্রিলেও অব্যাহত ছিল। তবে ২০১৮ সালের আগে এ ধরনের বেকারত্বের চেয়ে চাকরির ক্ষেত্র বেশির চিত্র আর দেখা যায়নি।
অনলাইন ভিত্তিক চাকরি সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠান জিপ রিক্রুটারের প্রধান অর্থনীতিবিদ ক্যাথি ব্যারেরার মতে, চাকরির বাজারের এই ঊর্ধ্বগতি প্রমাণ করে, যেসব মানুষ এখনো কর্মহীন আছেন, তাদের কর্মী হিসেবে পেতে হয় বেশি বেতন অফার করতে হবে। নতুবা নতুন পন্থায় দক্ষ কর্মী খুঁজে বের করতে হবে।’
নতুন এই চাকরি বাজার সম্প্রসারণে কর্মীদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস বেড়ে যাওয়াটা একটা ইতিবাচক দিক বলেই মনে করছেন কর্মবাজার বিশ্লেষকেরা। এর অর্থ হলো, আগের চেয়ে অনেক বেশি পরিমাণ কর্মজীবী আত্মবিশ্বাস ও মর্যাদার সঙ্গে চাকরি করবেন। কেননা যেকোনো সময় তারা চাকরি ছেড়ে বেরিয়ে গেলেও নতুন চাকরি জোটাতে অভাব হওয়ার কথা নয় বর্তমান সময়ে।
একই তথ্য দিয়েছে ওয়াল স্ট্রিট জার্নালও। চাকরির পদ খালি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গড়ে ২.৭ ভাগ হারে বেতনও বৃদ্ধি পেয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। এই ধারা গত এপ্রিলেও অব্যাহত ছিল। তবে ২০১৮ সালের আগে এ ধরনের বেকারত্বের চেয়ে চাকরির ক্ষেত্র বেশির চিত্র আর দেখা যায়নি।
অনলাইন ভিত্তিক চাকরি সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠান জিপ রিক্রুটারের প্রধান অর্থনীতিবিদ ক্যাথি ব্যারেরার মতে, চাকরির বাজারের এই ঊর্ধ্বগতি প্রমাণ করে, যেসব মানুষ এখনো কর্মহীন আছেন, তাদের কর্মী হিসেবে পেতে হয় বেশি বেতন অফার করতে হবে। নতুবা নতুন পন্থায় দক্ষ কর্মী খুঁজে বের করতে হবে।’
নতুন এই চাকরি বাজার সম্প্রসারণে কর্মীদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস বেড়ে যাওয়াটা একটা ইতিবাচক দিক বলেই মনে করছেন কর্মবাজার বিশ্লেষকেরা। এর অর্থ হলো, আগের চেয়ে অনেক বেশি পরিমাণ কর্মজীবী আত্মবিশ্বাস ও মর্যাদার সঙ্গে চাকরি করবেন। কেননা যেকোনো সময় তারা চাকরি ছেড়ে বেরিয়ে গেলেও নতুন চাকরি জোটাতে অভাব হওয়ার কথা নয় বর্তমান সময়ে।
দেখা গেছে, মানুষ চাকরি ছাড়ার প্রবণতাও অনেক বেড়েছে। গত এপ্রিলে কর্মজীবীদের ২.৩ শতাংশ মানুষ চাকরি ছেড়েছে। এই চাকরি ছাড়ার হার ২০০৫ সাল থেকে হিসেব করলে, এটাই ছিল সর্বোচ্চ। ২০১৭ সালে ২.১ শতাংশ মানুষ চাকরি ছেড়েছিল। ২০১০ সালে মাত্র ১.৭ ভাগ মানুষ তাদের বর্তমান চাকরি ছাড়ার সাহস পেয়েছিল। এখন সেই হার বেশি।
ফেডারেল শ্রম দপ্তরের হিসাব অনুযায়ী এখন দেশে মোট বেকারত্বের হার ৩.৮ শতাংশ, যা ১৯৬৯ সালের পর সর্বনিম্ন। এখনো ৯৫.৯ মিলিয়ন মানুষ চাকরির বাজারে নেই। হয় তারা চাকরিতে অনাগ্রহী, অথবা তাদের আর চাকরি করার প্রয়োজন নেই, নতুবা তারা চাকরির কম বেতনাদি আর সুবিধার বিপরীতে বসে থাকাকেই শ্রেয় মনে করছেন। এই চাকরিতে অনাগ্রহ দেখানো মানুষের সংখ্যাও বেড়েছে গত এক দশকে প্রায় ২১ ভাগ।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আমেরিকার অর্থনীতি চাঙা হওয়ার সূচক-ই এই সব তথ্যাদি। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাণিজ্য নীতি, কর্মসংস্থান বৃদ্ধির জন্য কোম্পানি প্রণোদনা এবং কঠিন রাষ্ট্রীয় নিয়ম নীতিকে ভেঙে ফেলার প্রতিফলন কিছুটা হলেও পড়েছে এই কর্মবাজারে। যদিও, আগের অর্থনৈতিক মন্দা কাটিয়ে প্রেসিডেন্ট ওবামার শেষ কয়েক বছর থেকেই অর্থনীতির চাকা সচল হতে শুরু করেছিল।
ফেডারেল শ্রম দপ্তরের হিসাব অনুযায়ী এখন দেশে মোট বেকারত্বের হার ৩.৮ শতাংশ, যা ১৯৬৯ সালের পর সর্বনিম্ন। এখনো ৯৫.৯ মিলিয়ন মানুষ চাকরির বাজারে নেই। হয় তারা চাকরিতে অনাগ্রহী, অথবা তাদের আর চাকরি করার প্রয়োজন নেই, নতুবা তারা চাকরির কম বেতনাদি আর সুবিধার বিপরীতে বসে থাকাকেই শ্রেয় মনে করছেন। এই চাকরিতে অনাগ্রহ দেখানো মানুষের সংখ্যাও বেড়েছে গত এক দশকে প্রায় ২১ ভাগ।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আমেরিকার অর্থনীতি চাঙা হওয়ার সূচক-ই এই সব তথ্যাদি। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাণিজ্য নীতি, কর্মসংস্থান বৃদ্ধির জন্য কোম্পানি প্রণোদনা এবং কঠিন রাষ্ট্রীয় নিয়ম নীতিকে ভেঙে ফেলার প্রতিফলন কিছুটা হলেও পড়েছে এই কর্মবাজারে। যদিও, আগের অর্থনৈতিক মন্দা কাটিয়ে প্রেসিডেন্ট ওবামার শেষ কয়েক বছর থেকেই অর্থনীতির চাকা সচল হতে শুরু করেছিল।
0 Comments